HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

নেইমারের আদালতে হাজিরার ভিডিওটি তিন বছর পুরোনো

বুম বাংলাদেশ দেখেছে, নেইমারের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগটি ২০১৯ সালেই তথ্য প্রমাণের অভাবে আদালতে খারিজ হয়ে যায়।

By - Md Abdullah Khan | 9 July 2022 4:01 AM GMT

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের একাধিক পেজ থেকে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করা হচ্ছে, ভিডিওটিতে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমারের ধর্ষণের মামলায় আদালতে হাজিরা ঘটনার প্রতিবেদন সম্প্রচার করতে দেখা যায়। ভিডিওর উপর বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল DBC নিউজের লোগো দেখা যায়। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে

গত ৬ জুলাই 'Rony Khan' নামের ফেসবুক আইডি থেকে থেকে ভিডিও ক্লিপটি শেয়ার করে লেখা হয় "ধর্ষণের মামলায় আদালতে হাজিরা নেইমারের"। স্ক্রিনশট দেখুন--

পোস্টটি দেখুন এখানে

ফ্যাক্ট চেক:

বুম বাংলাদেশ যাচাই করে দেখেছে, ভিডিওটি তিন বছর পুরোনো এবং নেইমারের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগটি ২০১৯ সালেই তথ্য প্রমাণের অভাবে আদালতে খারিজ হয়ে যায়।

কী ওয়ার্ড ধরে সার্চ করার পর, মূল ভিডিও ক্লিপটি টিভি চ্যানেল ডিবিসি নিউজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে খুঁজে পাওয়া গেছে , যা ২০১৯ সালের ৭ জুন পোস্ট করা হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, "ধর্ষণের মামলায় আদালতে হাজিরা নেইমারের"। ভিডিওটি দেখুন--

Full View

অর্থাৎ ভিডিওটি সাম্প্রতিক নয় বরং ৩ বছর পুরোনো।

সার্চ করার পর, ২০১৯ সালের বেশ কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে "Brazilian football star Neymar accused of raping woman in Paris hotel" শিরোনামে ২০১৯ সালের ২ জুন প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তৎকালে প্যারিসে একটি হোটেলে নেইমারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে এক নারী সাও পাওলো পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। স্ক্রিনশট দেখুন--

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

পরবর্তীকালে ২০১৯ সালের গার্ডিয়ানের আরেকটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সাক্ষ্য প্রমাণের অভাবে জুলাই মাসেই এই ধর্ষণের মামলাটি বন্ধ হয়ে যায়। এবং পরে ঐ বছরের আগস্ট মাসে মামলাটি খারিজ করে দেয় আদালত।  স্ক্রিনশট দেখুন-- 

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

সুতরাং ৩ বছর পুরোনো একটি খবর অপ্রাসঙ্গিকভাবে প্রচার করা হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে, যা বিভ্রান্তিকর।

Related Stories