HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

বাংলাদেশের ভিডিও ভুয়া ক্যাপশনে ভারতে ভাইরাল

মাদারীপুরে এক মেয়েকে রাস্তায় হেনস্থা করার ভিডিও ভারতে ভাইরাল হয়েছে সে দেশের ঘটনা হিসেবে।

By - BOOM FACT Check Team | 10 July 2020 9:43 PM IST

ভারতে সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে; যার ক্যাপশনে দাবি করা হচ্ছে ভিডিওটি ভারতের। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি রাস্তার পাশে কয়েকজন তরুণ এক তরুণীকে হেনস্থা করছে।

একটি টুইটার হ্যান্ডেলে জুলাই এর ৫ তারিখে আপলোড করা ভিডিওটি ১ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।

ভিডিওটি ভারতের ঘটনা বলে ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা দাবি তুলেছেন হেনস্থাকারীদের গ্রেফতার করে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে। নারীদের জন্যে নিরাপদ ভারত গড়ে তুলতে হবে।

কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ভিডিওটি ভারতের নয়, বাংলাদেশের। ভিডিওর কথোপকথন থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, হেনস্থাকারী তরুণরা বাংলাদেশের বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলের ভাষায় কথা বলছে।

ভিডিওটির ১ মিনিটি ৫৫ সেকেন্ডের পরে লাল টিশার্ট পরা ছেলেটি মেয়েকে জিজ্ঞেস করে, "বাসা কি টেকেরহাটে?" তখন মেয়েটি সম্মতিসূচক জবাব দিলে ছেলেটি আবারও প্রশ্ন করে "কোন জায়গায় টেকেরহাট?" (অর্থাৎ, টেকেরহাটের কোন জায়গায় বাসা?)

টেকেরহাট ঢাকা বিভাগের জেলা মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার একটি এলাকা।

ভিডিওটির পুরো আলাপ শুনলে বুঝা যায়, উক্ত তরুণী তার ছেলে বন্ধুর সাথে ঘুরতে বের হওয়ার পর তাকে রেখে চলে যায়। তখন ওই তরুণরা মেয়েটির পথরোধ করে এবং তাকে নানান বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। এক পর্যায়ে তরুণীর কাছে তার পিতার ফোন নাম্বার এবং ঠিকানাও জানতে চায়। এর জবাবে মেয়েটি জানায় তার বাড়ি টেকেরহাট।

ভারতে ভাইরাল হওয়া ২ মিনিট ২০ সেকেন্ডের ভিডিওটির দীর্ঘতর একটি ভার্সন পাওয়া গেছে বাংলাদেশি একটি ফেসবুক পেইজে; যা ২০১৯ সালের জুলাই মাসে পোস্ট করা হয়। 

এছাড়াও আরেকটি ভিডিও আরো ২০১৮ সালের নভেম্বরে একটি ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়। 

Tags:

Related Stories