HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

বিচ্ছিন্ন মস্তক হাতে যুবকের ভিডিওর সাথে ভুল তথ্য যুক্ত করে প্রচার

ভারতের ২০১৮ সালের ভিডিওকে বোনের ধর্ষণকারীর প্রতিশোধের ভিডিও বলে ভাইরাল করা হয়েছে বিভিন্ন প্রোফাইলে।

By - BOOM FACT Check Team | 20 Oct 2020 4:24 AM IST

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের মাঝে ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে দাবি করা হচ্ছে, এক ভাই তার বোনের ধর্ষকের মস্তক কেটে হাতে নিয়ে হাটছেন। দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে

এমন একটি ভিডিও দেখা যায় Mil Key নামক একটি ফেসবুক প্রোফাইল থেকে। ৫ মে আপলোড করা উক্ত ভিডিওটিতে ক্যাপশন দেয়া হয়েছে, "বোনকে ধর্ষণ করায় বড় ভাই সেই ধর্ষকের মাথা কেটে নিয়ে থানায় হাজির ঘরে ঘরে এমন #দাদা/#ভাই থাকা দরকার"। ১ মিনিট ১ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যায় একটি বিছিন্ন মস্তক হাতে একজন হেটে যাচ্ছে এবং পেছনে পুলিশ। ভিডিওটি চার লাখের কাছাকাছি দেখা হয়েছে।

ঘটনাটি কোথাকার এবং কবেকার তার কোনো তথ্য এসব পোস্টে দেয়া হয়নি।


ভিডিওটির আর্কাইভ লিংক দেখুন এখানে। 

বুমের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ভিডিওটি 'বোনের ধর্ষনকারীর মস্তক হাতে কোন ভাই' এর নয়। এছাড়া ভিডিও বাংলাদেশের বা সাম্প্রতিক সময়েরও নয়। বরং দ্য নিউজ মিনিটের বরাতে জানা যায়, ভিডিওটি ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখ ধারণ করা।

টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, পশুপতি নামক এক ব্যক্তি তার বন্ধু গিরিশকে খুন করে গিরিশের বিচ্ছিন্ন মস্তক নিয়ে থানায় হাজির হন। খুনীর দাবি অনুযায়ী কয়েক বছর আগে গিরিশ তার মায়ের সাথে খারাপ আচরণ করে যার প্রতিশোধে তিনি এই কাজ করেন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটির একটি ভার্সন দেখতে ক্লিক করুন এখানে। 

তাই উক্ত ভিডিওটিকে বোনের ধর্ষনকারীকে হত্যা করে মস্তক বিচ্ছিন্ন করার দাবি করা ভিত্তিহীন।

Tags:

Related Stories