HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত গ্রেফতারের ভুয়া খবর

রাষ্ট্রদূত আবুল কালামকে নিয়ে ছড়ানো খবরটি বিভ্রান্তিকর বলে নিশ্চিত হয়েছে বুম বাংলাদেশ।

By - BOOM FACT Check Team | 17 July 2020 12:10 AM IST

"পাপুলের পর মানবপাচারে এবার এবার বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত গ্রেফতার কুয়েতে!" এই শিরোনামে গত ১০ জুলাই একটি খবর একটি অনলাইন পোর্টাল প্রকাশিত হয়। গত কয়েকদিনে এটি ফেসবুকে ছড়িয়েছে।


খবরটি আর্কাইভ করা আছে এখানে

খবরটির শিরোনাম অনুযায়ী কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালামকে সেদেশে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।

সামাজিক মাধ্যমে এই প্রতিবেদনটি কয়েক হাজারবার শেয়ার হয়েছে।

ফ্যাক্ট চেক:

বুম বাংলাদেশ খবরটির সত্যতা জানতে অনুসন্ধান চালিয়ে শিরোনামটি বিভ্রান্তিকর বলে নিশ্চিত হয়েছে।
প্রথমত, শিরোনামে রাষ্ট্রদূতকে গ্রেফতারের তথ্য বিশেষভাবে দেয়া হলেও প্রতিবেদনের ভেতরে গ্রেফতারের কোনো তথ্যই নেই। প্রতিবেদনটিতে কুয়েতে সাংসদ শহীদ ইসলাম পাপুলের গ্রেফতার ও তার বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য রয়েছে।
দ্বিতীয়ত, জুলাই মাসের দশ তারিখ প্রকাশিত প্রতিবেদনে ''রাষ্ট্রদূতের গ্রেফতারের" তথ্য দেয়া হলেও গত ১৩ জুলাই Kuwait Transparency Society এর চেয়ারপারসন মাজিদ আল মুতাইরি বলেছেন, যদি 'কূটনৈতিক অব্যাহতি সুবিধা' না থাকতো তাহলে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতকে গ্রেফতার করা হতো। বাংলাদেশের ইংরেজী দৈনিক নিউ এইজ পত্রিকায় ১২ জুলাই প্রকাশিত "Diplomatic immunity bar Bangladeshi envoy's arrest: Kuwaiti CS leader" শিরোনামের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।
এছাড়া কুয়েতের বা বাংলাদেশের মূলধারার কোনো স্বীকৃত সংবাদমাধ্যমে রাষ্ট্রদূতের গ্রেফতারের কোনো খবর প্রকাশিত হয়নি।
প্রসঙ্গত: কুয়েতে গ্রেফতার বাংলাদেশি সংসদ সদস্য শহীদ ইসলাম পাপুলের মানবপাচার ও ঘুষ কেলেঙ্কারির সঙ্গে দেশটিতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত এসএম আবুল কালামের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আসে। ১৩ জুলাই দৈনিক প্রথম আলোর একটি খবরে বলা হয়েছে, ''কুয়েতে মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক সাংসদ মোহাম্মদ শহিদ ইসলামকে আটকের পর তাঁকে মদদ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালামসহ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। চুক্তিতে নিয়োগ পাওয়া এস এম আবুল কালামের মেয়াদ গত মাসে শেষ হয়েছে। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে সরকার বিভিন্ন দেশে চুক্তিতে নিয়োগ পাওয়া ছয় রাষ্ট্রদূতের মেয়াদ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানের সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে জুলাইতে মেয়াদ শেষ করে দেশে ফিরবেন আবুল কালাম।''
অতএব, অনলাইন পোর্টালটিতে যে খবর দেয়া হয়েছে তা ভিত্তিহীন এবং শিরোনামটি বিভ্রান্তিকর।

Tags:

Related Stories