HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

ছবিতে দৃশ্যমান পায়ের ছাপটি হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর নয়

বুম বাংলাদেশ দেখেছে, এটি ইরাক থেকে পাওয়া প্রায় চার হাজার বছর আগের পায়ের ছাপ, যা যুক্তরাষ্ট্রের এক জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

By - Md Abdullah Khan | 31 May 2023 3:13 PM IST

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের একাধিক পেজ ও আইডি থেকে একটি পায়ের ছাপের ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, এটি হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর পায়ের ছাপের ছবি। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে

গত ২২ মে 'Md.Saiful Islam' নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ছবিটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়, "প্রিয় নবীজির পায়ের ছাপ"। স্ক্রিনশট দেখুন--

পোস্টটি দেখুন এখানে

ফ্যাক্ট চেক:

বুম বাংলাদেশ দেখেছে, ক্যাপশনে করা দাবিটি সঠিক নয়। নবীজি (সা.) এর পায়ের ছাপ নয় বরং এটি মূলত ইরাক থেকে পাওয়া প্রায় চার হাজার বছরের পুরানো পায়ের ছাপ, যা যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া রাজ্যের পেন মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে।

রিভার্স ইমেজ সার্চ করে, ছবিটি Alain Truong নামের একজন শিল্প বিষয়ক ঐতিহাসিকের ওয়েবসাইটে ‘Penn Museum opens new Middle East Galleries‘ শিরোনামে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল প্রকাশিত প্রতিবেদনে খুঁজে পাওয়া যায়। যেখানে ছবিটির কৃতজ্ঞতায় Penn Museum-এর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। বিবরণে বলা হয়, পায়ের ছাপ সম্বলিত ইটের এই অংশটি ইরাকের উর অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। ধারণা করা হয়েছে এটা খ্রিস্টপূর্ব ২ হাজার সালের সময়কার।


একই বিবরণসহ ছবিটি একাধিক টুইটার হ্যান্ডেলেও পোস্ট করতে দেখা যায়। 

এর সূত্র ধরে সার্চ করার পর, যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া রাজ্যের পেন মিউজিয়ামের ওয়েবসাইটেও উক্ত ইটের টুকরোর উপর পায়ের ছাপ সম্বলিত ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। এখানে উল্লেখিত বিবরণেও এটি ইরাকের উর অঞ্চলের বলে উল্লেখ করা হয়েছে।


অর্থাৎ নবীজির (সা.) নয়, পায়ের ছাপ সম্বলিত ইটের এই অংশটি খ্রিস্টপূর্ব ২ হাজার সালের সময়কার, যা ইরাকের একটি অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল।

সুতরাং ইরাকের একটি অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা প্রাচীন একটি পায়ের ছাপ সম্বলিত ইটের টুকরোকে হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর পায়ের ছাপ দাবি করা হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে, যা বিভ্রান্তিকর।

Tags:

Related Stories