HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফেক নিউজNo Image is Available
ফ্যাক্ট ফাইলNo Image is Available
শরীর স্বাস্থ্যNo Image is Available
ফেক নিউজ

যমুনা টিভির বরাতে মোদি ও হাসিনাকে নিয়ে ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার

বুম বাংলাদেশ দেখেছে, আলোচ্য ফটোকার্ডটি যমুনা টেলিভিশনের পক্ষ থেকে তৈরি করা নয় বলে গণমাধ্যমটি নিশ্চিত করেছে।

By - BOOM FACT Check Team | 13 Aug 2024 9:41 AM GMT

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম যমুনা টেলিভিশনের লোগো যুক্ত একটি ফটোকার্ড পোস্ট করা হচ্ছে যেখানে লেখা রয়েছে, "অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে শেখ হাসিনাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন নরেন্দ্র মোদি"। যমুনা টিভি ছাড়াও বিভিন্ন গণমাধ্যমের সূত্র দিয়ে একই তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এরকম কয়েকটি ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানেএখানে

আজ ১৩ আগস্ট 'মোহাম্মদ আমজাদ হুসাইন' নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়, "অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে শেখ হাসিনাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন ...... নরেন্দ্র মোদি"। ফেসবুক পোস্টটির স্ক্রিনশট দেখুন--



ফ্যাক্ট চেক:

বুম বাংলাদেশ যাচাই করে দেখেছে, বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম যমুনা টিভির লোগো ব্যবহার গণমাধ্যমটির ফটোকার্ডের আদলে আলোচ্য ফটোকার্ডটি তৈরি করা হয়েছে। ফটোকার্ডটি তাদের বানানো নয় বলেও যমুনা টেলিভিশনের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়া, আলোচ্য দাবি অনুযায়ী অন্যকোনো গণমাধ্যমেও এ ধরণের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

ফটোকার্ডটিতে উল্লিখিত ১৩ আগস্ট অনুযায়ী 'যমুনা টেলিভিশন' এর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সার্চ করে এই তথ্য সম্বলিত কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। এমনকি কয়েকটি দাবিতে সূত্র হিসেবে উল্লেখ করা 'সময় টেলিভিশন' এর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সার্চ করেও এই তথ্য সম্বলিত কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। এছাড়া কি-ওয়ার্ড সার্চ করে বাংলাদেশের এবং ভারতীয় কোনো গণমাধ্যমেও আলোচ্য তথ্য সম্বলিত কোনো সংবাদ খুঁজে পাওয়া যায়নি।

তবে 'যমুনা টেলিভিশন' এর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সার্চ করে আলোচ্য ফটোকার্ডটি যে তাদের নয় এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট পাওয়া যায়। পোস্টটির স্ক্রিনশট দেখুন--



অর্থাৎ যমুনা টেলিভিশনের ফটোকার্ড সম্পাদনা করে আলোচ্য বানোয়াট তথ্য সম্বলিত ফটোকার্ড প্রচার করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য সার্চ করে দেখা গেছে, প্রথমে মিম হিসেবে প্রচার করা হলেও পরবর্তীতে এটি বিভিন্নভাবে রূপান্তর হয়ে গণমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদ হিসেবে প্রচার করা হয়।

সুতরাং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য জুড়ে দিয়ে যমুনা টেলিভিশনের লোগো যুক্ত করে তাদের ফটোকার্ডের আদলে ফটোকার্ড তৈরি করে প্রচার করা হচ্ছে; যা বিভ্রান্তিকর।

Related Stories